বাংলাদেশের ই-কমার্স ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয়। শুরুর দিকে দেশের কোন পেমেন্ট গেটওয়ে না থাকায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলো খুব বেশি ভাল করতে পারেনি। তবে এখন দেশের বেশ কিছু লোকাল পেমেন্ট গেটওয়ে ও সুইচ তৈরি হয়েছে যার ফলে ই-কমার্সের সুফল বেশ তরান্বিত হয়েছে। দেশের এখন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বেশ সফলতার সাথে ই-কমার্স সেবা প্রদান করছে।
এখন দেশের বেশ কিছু ই-কমার্স সাইট থেকে ঘরে বসেই অর্ডার দেওয়া যায় এবং হোম ডেলিভারির মত সার্ভিসের এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ঘরে বসেই পণ্য আর সেবা পেতে পারছে। আর তাই দেশের ই-কমার্স সাইট গুলো এখন তুমুল জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছে। অনলাইনে মোবাইল, জামাকাপড়, ফ্যাশন পণ্য, কসমেটিস সহ নানা কিছু কেনাকাটা বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারিরা এখন ঘরে বসেই করছে। এমনকি প্রিয়জনকে উপহার দেবার জন্যও বেছে নিয়েছে এই সহজ ইলেক্ট্রনিস মাধ্যমকে।
দেশের ইন্টারনেট ইউজারদের এই জনপ্রিয়তাকে আরও সফল করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস – বেসিস এর যৌথ উদ্যোগে দেশে এই প্রথমবারের মত আয়োজন করছে “ই-কমার্স সপ্তাহ ২০১২”। ৫ জানুয়ারি ২০১৩ থেকে -১১ জানুয়ারি ২০১৩ মোট ৭ দিন ঢাকায় প্রথমবারের মতো শুরু হচ্ছে এই ‘ই-কমার্স সপ্তাহ’।
-
বাংলাদেশে বর্তমানে অনলাইনে ব্যবসার অবস্থা ভাল নাকি মন্দ?
This post was created with our nice and easy submission form. Create your post!
Comments
0 comments